ছোট বেলায় এক নামেই চিনতো আমায় কাল্যিমা বুঝতেই পারছেন গায়ের রং কতটুকু কালো । চেহারার গড়ন নাই বা বললাম এই জগতে সাদা রংই আলো। যাহোক আমি পাইনি দেখা সাদার কালো দিয়ে চেষ্টা করি কাটতে সকল আধার। চোখের আধার কাটে নাকি পড়াশুনা শিখে তাইতো আমি পড়ে শুনে আধার দিব রুখে । বয়স আমার হচ্ছে যত চিন্তা বাড়ে বাবার মেয়ের জন্য করতে হবে অনেক টাকার জোগার। সেভেনেতে পড়ি আমি বয়স টিন এজ প্রায় অচিন গাঁয়ের একটি ছেলে ডাকত ইশারায়। ইশারাতে পড়ে গেলাম বাবার কথা ভেবে এত টাকা কোত্থেকে এনে আমায় বিয়ে দেবে। তারচেয়ে বরং প্রেম করে ঐ টাকার খরচ কমাই আমার বিয়ে দেওয়ার চিন্তা মাথা থেকে নামাই। একদিন তাই সুযোগ বুঝে ঘর থেকে বেড়িয়ে অচেনা সেই ছেলের সাথে গেলাম পালিয়ে । ভেবেছিলাম বিয়ে করে দুদিন পরে আসব মা বাবাকে বুঝিয়ে দুজন দোয়া নিয়ে যাব। ঢাকা শহর এসে পেলাম ছোট্র একটি ঘর সফল প্রেমের স্বপ্ন নিয়ে সাজালাম বাসর। দুইদিন পরে বাসর ঘরে বাড়তে থাকে পাখি বুঝে গেছি প্রেমের নামে সে দিয়েছে ফাঁকি। এখন প্রতি দিনই কত মানুষ কত কত মন কাল্যা মেয়ের রাতের কালোই সবচেয়ে বেশি আপন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
কবিতার বিষয় হচ্ছে প্রেম। তাইআমার কবিতায়ও কাল মেয়ে বাবার টাকা বাচাতে গিয়ে প্রেমের নামে ধোকা খেয়ে অবশেষে পতিতা হয়েছে সেই কাহিনিটিই ফুটে উঠেছে।
১৯ জুলাই - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
৩ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।